@ কম্পিটারের কার্যপ্রণালীকে মোটামুটি দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
(১) ইনপুট ইউনিট ঃ নির্দেশ গ্রহন এলাকা। এই এলাকার মধ্যে পড়ে কী-বোর্ড ও মাউস।
(২) আউটপুট ইউনিট ঃ ফলাফল প্রদর্শন এলাকা এই এলাকার মধ্যেপড়ে সিপিইউ এবং মনিটর।
(১) ইনপুট ইউনিট ঃ নির্দেশ গ্রহন এলাকা। এই এলাকার মধ্যে পড়ে কী-বোর্ড ও মাউস।
(২) আউটপুট ইউনিট ঃ ফলাফল প্রদর্শন এলাকা এই এলাকার মধ্যেপড়ে সিপিইউ এবং মনিটর।
@ ইনপুট ডিভাইস ঃ
কম্পিউটারের সাথে মানুষের যোগাযোগ রা করাই হচ্ছে ইনপুট ডিভাইসের কাজ। যে কোন ধরনের ডাটাকে বাইনারী ইক্ট্রোনিক্স সিগন্যাল ( জিরো এবং ওয়ান) এ পরিণত করে সিপিইউ-এ পাঠানো হয়। কারণ সিপিইউ এই (০, ১) ছাড়া অন্য কোন কিছু বুঝতে পারে না।
কম্পিউটারের সাথে মানুষের যোগাযোগ রা করাই হচ্ছে ইনপুট ডিভাইসের কাজ। যে কোন ধরনের ডাটাকে বাইনারী ইক্ট্রোনিক্স সিগন্যাল ( জিরো এবং ওয়ান) এ পরিণত করে সিপিইউ-এ পাঠানো হয়। কারণ সিপিইউ এই (০, ১) ছাড়া অন্য কোন কিছু বুঝতে পারে না।
@ আউটপুট ডিভাইস ঃ
ইনপুট ডিভাইস হতে আসা ইলেক্ট্রনিক্স সিগন্যালগুলোকে মানুষের অনুভবগম্য চিত্র ভিত্তিক, বর্ণমালা ভিত্তিক, অংক ভিত্তিক, শব্দ ও ছবি ভিত্তিক ইত্যাদি আকৃতিতে পরিণত করে থাকে।
ইনপুট ডিভাইস হতে আসা ইলেক্ট্রনিক্স সিগন্যালগুলোকে মানুষের অনুভবগম্য চিত্র ভিত্তিক, বর্ণমালা ভিত্তিক, অংক ভিত্তিক, শব্দ ও ছবি ভিত্তিক ইত্যাদি আকৃতিতে পরিণত করে থাকে।